ছেলেদের মুখের ব্রণের জন্য কি করা উচিত?

নিয়মিত ত্বক পরিস্কার করে ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ভাল ব্রান্ডের ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারেন।মুখের কোমলতা ফিরিয়ে আনতে সপ্তাহে একদিন স্ক্রাব করুন।ত্বকে ব্রণ বা এলার্জি সমস্যা থাকলে ভাল স্কীন স্পেশালিস্ট এর সাথে যোগাযোগ করুন। ব্রণে হাত লাগাবেন না বা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করবেন না।সাধারনত ব্রণের দাগ এমনি এমনি সেরে যায়।যদি খুব বেশি ব্রণের দাগ দেখা দেয় তবে সেক্ষেত্রে ডাবের পানি ব্যবহার করূন।প্রতিদিন ২ বার ডাবের পানিতে তুলা ভিজিয়ে মুখ মুছে নিন।১০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।নিয়মিত ব্যবহার করলে তফাৎটা নিজেই অনুভব করবেন।ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার পরিহার করুন।বেশি বেশি পানি পান করুন।চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করুন ও নিয়মিত ঘুমান।

ব্রণ হওয়ার কারণঃ সাধারণত বয়ঃসকিালে অথবা হরমোনের প্রভাবে ব্রণ হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বংশগত প্রভাবেও ব্রণ কমবেশি হয়ে থাকে। সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সে এটি হয়। এ বয়সেই কমবেশি ব্রণ হয়ে থাকে। তবে ২০ বছর বয়সের পর থেকে এগুলো স্বাভাবিকভাবেই আস্তে আস্তে কমতে থাকে। যাদের মুখ অতিরিক্ত তৈলাক্ত, তাদের ব্রণ তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়ঃ কিছু নিয়ম অবলম্বন করলেই ব্রণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। অনেকের ধারণা, কোনো বিশেষ খাবার খেলেই ব্রণ হয়ে থাকে। আসলে এটি ঠিক নয়। কোনো খাবার খেলে যদি ব্রণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে তবে সে খাবারটি বাদ দিতে হবে। তবে প্রচুর ফলমূল ও পানি খেতে হবে। মুখে বেশি ব্রণ থাকলে রাসায়নিক কোনো উপাদান বা কসমেটিক ব্যবহার করা ঠিক নয়, যথাসম্ভব প্রাকৃতিক বা হারবাল জিনিস ব্যবহার করা ভালো। কারণ এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অধিকাংশ ব্রণ নিজস্ব পরীক্ষার মাধ্যমে সেরে ফেলা সম্ভব। ব্রণ প্রতিরোধে কিছু উপায়ঃ মূলত ব্রণের জন্য সবচেয়ে বড় ওষুধ হলো অপেক্ষা করা। ব্রণ নিয়ে কখনোই বেশি চিন্তা করবেন না। ব্রণ দু-একটা হবে আবার একাই চলে যাবে। অতিরিক্ত ব্রণ হলে একটা চিন্তার বিষয়। তবে নিচের পরামর্শগুলো অবশ্যই মনে রাখা প্রয়োজন। ? ত্বক পরিষ্কার রাখুন। মুখে ভালো সাবান মেখে দু-এক মিনিট রাখুন। পরে আস্তে আস্তে পরিষ্কার করুন। ? অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্রাব ব্যবহার করুন। ? প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস। ? ত্বকে কোনো রকম অত্যাচার করবেন না এবং হাত লাগাবেন না, ত্বক কুচকাবেন না, খামচাবেন না, গোটা খোঁটাখুঁটি করবেন না। গোটা খুঁটলে হাতের জীবাণু থেকে ইনফেকশন হয়, ফলে দাগ পড়ে যা সহজে সারে না। এ ছাড়া ত্বকে আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের ঘাম দ্রুত মুছে ফেলুন। ? ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করুন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না । ? প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
হাত দিবেন না, খোচাখুচি করবেন না, ঠিক হয়ে যাবে
ব্রণ ত্বকের একটি প্রচলিত সমস্যা। তৈলাক্ত ত্বক, ত্বকের অযত্ন ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণের সমস্যা হয়। ব্রণের সমস্যা বেশি হলে সমাধানের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। তবে এর আগে ব্রণ দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে দেখতে পারেন।
ব্রণ দূর করার কিছু উপায় 
#
 বরফ দিয়ে ব্রণের চিকিৎসা শুরু করতে পারেন। বরফের ঠান্ডাভাব ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে।
  • প্রথমে ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। একটি বরফের টুকরোকে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে কয়েক মিনিট ব্রণের ওপর রাখুন। বরফ সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না। পাঁচ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ব্যবহার করুন।
# ডিমের ভিটামিন, এমাইনো এসিড, প্রোটিন ব্রণের ওপর কাজ করে। তবে এ ক্ষেত্রে কেবল ডিমের সাদা অংশটুকু ব্যবহার করবেন।
  • মুখ ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। দুটি ডিমের সাদা অংশ বের করে নিন।
  • নরম ব্রাশ বা হাত দিয়ে ব্রণের মধ্যে সাদা অংশ লাগান। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে আবার ডিমের সাদা অংশ দিন। কিছুক্ষণ রাখার পর মুখ ধুয়ে হালকা ধাঁচের কোনো ক্রিম ব্যবহার করুন।
# পেঁপে ব্রণ দূর করার উপাদান হিসেবে চমৎকার। এটি ত্বক থেকে বাড়তি তেল দূর করে এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে।
# লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড। রয়েছে এল-এসকোরোবিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। একটি তুলোর টুকরোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। সারা রাত রাখুন। ব্রন দূর করতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর। # ব্রণ দূর করতে মধুও খুব উপকারী। মিষ্টি স্বাদের এই খাবারটি আপনি মাস্কের মতো মুখে লাগাতে পারেন। পাঁচ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। এর ভেতর আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান।
  • পরিষ্কার থাকতে হবে.
  • আপনি হামদর্দ এর সাফি ব্যবহার করতে পারেন.
  • চন্দন ১৫ মিনিট মুখে দিলেও ভালো হয়.
  • ব্রণে নখ দিবেন না.
  • প্রতিদিন কয়েক বার করে মুখ পানি দিকে ধুবেন.
  • আর বেশি করে পানি খাবেন.
  • পেঁপে, লেবুর রস, মধু, বরফ, ব্র্যান্ড এর ফেসওয়াস ব্যবহার করবেন.
আসা করা যায় ভালো হয়ে যাবে. 
পানি বেশি খাবেন আর রাত জাগ্বেন্না
 
ব্রনে হাতের নখ লাগানো উচিত না।
 
প্রতিদিন ভালোভাবে মুখ ধুইতে হবে।
 
প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ গ্লাস পানি খেতে হবে।
 
রাতে তারাতারি ঘুমাতে হবে।
 
যদি আপনি পাকপবিত্র থাকেন তাহলে অবশ্যয় আপনি ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন।
 
মুখের ব্রণ দূর করার সবচয়ে ভালো উপায় কি???
 *ব্রণ*
হযমজনিত কারনে, ঘুম কম হলে, পানি কম খেলে, বয়সের কারনে (১৫-২২/২৫) সাধারনত ব্রন হয়। ঘুম আর পানির কারনে হলে এই দুটো বেশি করে করলেই কমে যাবে। তবে হরমন জনিত হলে ডাক্তার দেখাতে হবে। আর বয়সের কারনে হলে নির্দিষ্ট বয়স পর চলে যাবে। কিন্তু কখনই নখ দিয়ে খোটা যাবেনা। তাহলে আরও বারবে আর দাগ পরবে।
চিন্তা ছেড়ে দেয়াই ব্রন সমস্যার সমাধান। মাথায় এটা খচ খচ করলেই আপনি খোঁচাবেন। খোঁচালেই ব্রন বেড়ে যাবে- ফুলে যাবে- পেকে যাবে- দাগ পড়বে। তার চেয়ে ব্রনকে ব্রনের মতই থাকতে দিন। দুদিনের পর তিনদিনে সেড়ে যাবে।।
ব্র্রনের জায়গায় রসুন ঘসুন. উপকার পাবেন
ব্রন কমাতে হলে রোজ একনি এইড সাবান দিয়ে রাত এ ঘুমাবার আগে গোসল করে নিবেন আর অবশ্যই একটি তেল মুক্ত ও ধুলা মুক্ত বালিশ এ ঘুমাবেন। মুখ পরিষ্কার করুন পন্ডস পিওর হোয়াইট কার্বনেটেড ফেসওয়াশ দিয়ে (দিনে ২-৩ বার), ব্রণের উপর লাগাতে পারেন মেডিপ্লাস মেডিকেটেড টুথপেস্ট বা পেপসোডেন্ট/কলগেট হার্বাল টুথপেস্ট, রাতে লাগিয়ে সকালে উথে ধুরে ফেলুন নরমাল পানি দিয়ে, ওষুধের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন এরিস্টোফার্মার ক্লিনেক্স প্লাস লোশন/স্কয়ারের ইরোমাইসিন লোশন এর সাথে রেটিন এ ক্রিম বা স্কয়ারের ফোনা ক্রিম অথবা ইন্সেপ্টার টাজোস্কিন (এটি ত্বক বেশি শুষ্ক করে দেয় কিন্তু ব্রণের উপর কার্যকর, মাঝে মাঝে মুখের চামড়া হালকা উঠে যেতে পারে্‌ অনেক ডাক্তার স্যালিসাইলিক এসিড বা এজেলিক এসিডের ওষুধ দিয়ে থাকেন, তবে তা সবার জন্য উপযোগী হয় না, এই জন্য নিউট্রিজেনা একনেওয়াশ বা একনে এইড বা ক্লিন ও ক্লিয়ারের একনে রেঞ্জ ব্যবহার না করাই ভাল কারণ এগুলোতে স্যালিসাইলিক এসিড আছে, মেডিকেটেড ফেশওয়াশ ব্যবহার করতে চাইলে ভারতের আল্ট্রাসিল ব্যবহার করে দেখতে পারেন, তবে পন্ডস কার্বোনেটেড ফেশওয়াশও ভাল কাজ দেয়।
অবশ্যই বাইরে গেলে সান্সক্রিন ব্যবহার করবেন, ভারতের বোররোপ্লাসের সান্সক্রিন ব্যবহার করতে পারেন (এটি তেমন তৈলাক্ত নয়), ওষুধ ব্যবহারের ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে জনসনস বেবি লোশন বা ডোভ হাইড্রেটিং লোশন মুখে দিতে পারেন, ভুলেও ত্বক ফর্সাকারী কোন ক্রিম মুখে দেবেন না, তাতে স্টেরয়েওডস থাকায় তা ব্রণের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে, মুখে ক্রিম লাগাতে চাইলে টি ট্রি ওয়েল বা অ্যালো ভেরা বা ল্যাভেন্ডার সমৃদ্ধ ক্রিম দেওয়াটাই ভাল, এছাড়াও সকালে চিরতার পানি ও রাতে ইসবগুলের ভূষি খাবেন, প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন, দুশ্চিন্তা দূরে সরিয়ে রাখবেন, দিনে ১২ গ্লাস পানি খেয়ে পেট পরিষ্কার রাখবেন, শাক-সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খাবেন, ক্ষতিকর চিনিযুক্ত খাবার যেমন সোডা পানীয় পরিহার করতে হবে, এর চেয়ে তাজা ফলের জুস খেতে পারেন, খাবার তালিকায় স্যূপ, টমেটো ও শশা রাখুন, ব্রণের জন্য অনেক হার্বাল ফেস প্যাক আছে, তবে ওগুলো আমার তেমন কাজে আসেনি, তবে শুনেছি দুধে হলুদের রস মিশিয়ে নিয়মিত খেলে তা ত্বক ভাল রাখে ও ব্রণ প্রতিহত করে, আর হ্যা সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করবেন, মনে রাখবেন ব্রণ একটা বয়সে চলে যায়, তবে সেটি না গেলে তা নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, ব্রণ হল ডায়াবেটিসের মত যার প্রকৃত কোন সমাধান নেই তবে তা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণযোগ্য! আশা করি সাহায্য করতে পেরেছি, ভাল থাকবেন!

Comments

Popular posts from this blog

পুরুষদের জন্য উচ্চ মানের কাপড় এবং ব্রেথেবল আউটডোর স্পোর্টস স্নিকারস হালকা ওজনের এয়ার মেশ পুরুষদের জুতা সহ ট্রেন্ডিং জুতা

SSC result মার্কশিট সহ দেখার নিয়ম

Narration শেখার সহজ নিয়ম ,১০ মিনিটে শিখে ফেলুন